শেষে শ্রীকর্পূর চতুঃসম-আদি দিয়া।
সজ্জ করিলেন সবে প্রেমযুক্ত হৈয়া ॥
চতুঃসম,— কস্তুরিকায়া দ্বৌ ভাগৌ চত্বারশ্চন্দনস্য তু! কুঙ্কুমস্য ত্রয়শ্চৈকঃ শশিনঃ স্যাচ্চতুঃসমম্ ॥—(হরিভক্তিবিলাস ৬/১১৫ ধৃত গারুড়-বচন) অর্থাৎ দুইভাগ কস্তূরী, চারিভাগ চন্দন, তিনভাগ কুঙ্কুম বা জাফ্রাণ এবং একভাগ কর্পূর—এই চারি দ্রব্য একত্র করিলে চতুঃসম হয়।