আমি যে সময়ে জলমগ্না ধরণীকে উত্তোলন করিয়াছিলাম, তৎকালে তাহার সহিত আমার সংস্পর্শে তাহার গর্ভসঞ্চার হইয়াছিল। ভাঃ ১০/৫৮/৩৮ শ্লোকের শ্রীবৈষ্ণবতোষণীধৃত শ্রীবিষ্ণুপুরাণবচনে পৃথিবীর উক্তি—“যদাহমুদৃতা নাথ, ত্বয়া শূকরমূর্তিনা। তৎস্পর্শসম্ভবঃ পুত্রস্তদায়ং ময্যজায়ত।।’’৪৬।।
সেই সংস্পর্শে আমার নরক’ -নামে একটী মহাবলশালী পুত্র হইয়াছিল। আমি তাহাকে ধর্মোপদেশ দিয়াছিলাম।