‘দণ্ড চারি রাত্রি আছে’ ঠাকুর জানিয়া।উঠিলেন চলিবারে নাসাঘ্রাণ লইয়া।
ব্রাহ্ম মূহূর্তে ব্রহ্মরন্ধ্রের গতি পর্যবেক্ষণ করিয়া অর্থাৎ নাসারন্ধ্রের বিচার করিয়া শ্রীগৌরসুন্দর স্বীয় যাত্রার শুভত্ব বিচার করিলেন।