মুরারির ভাবাবেশে গৃহে গমন ও তদ্হৃদয়ে গৌর-নিত্যানন্দের বিশ্রাম—
আনন্দে মুরারি গুপ্ত ঘরেতে চলিলা।
নিত্যানন্দ সঙ্গে প্রভু হৃদয়ে রহিলা॥
মুরারিগুপ্ত মহাপ্রভুর কৃপা পাইয়া গৃহে গেলেন। তাঁহার হৃদয়ে গৌর-নিত্যানন্দ বিরাজমান রহিলেন। “ভক্তের হৃদয়ে কৃষ্ণের সতত বিশ্রাম”—এই বাক্যের সার্থকতা এখানে স্পষ্টীকৃত হইয়াছে।