সন্তাপে পোড়য়ে, বাপ! দেহ সবাকার।
কোথাও না শুনি কৃষ্ণকীর্তন-প্রচার॥
তৎকালে নবদ্বীপ-নগরে কৃষ্ণের অভক্ত প্রসিদ্ধ কর্মী, জ্ঞানী বা যোগী সন্ন্যাসী তপস্বীর অভাব ছিল না, জানা যায়॥
কৃষ্ণকীর্তন-দুর্ভিক্ষ ও ত্রিতাপ-দুঃখদাবাগ্নি-জ্বালার প্রবল উত্তাপে নিরতিশয় সন্তপ্ত কৃষ্ণকীর্তন-বিরোধিগণের মর্মন্তুদ ভীষণ কৃষ্ণবিদ্বেষপূর্ণ বাক্য শ্রবণ করিয়া নিষ্কিঞ্চন ভক্তগণ সর্বক্ষণ অতিশয় মনঃকষ্টে জীবন-যাপন করিতেছেন, বলিলেন।