‘অনিন্দক হই' যে সকৃৎ ‘কৃষ্ণ’ বলে।
সত্য সত্য মুঞি তারে উদ্ধারিব হেলে॥
পরচর্চা করিতে গিয়া মিথ্যা দোষারোপ হইতে পৃথক থাকিয়া যিনি কৃষ্ণকে ডাকেন, তিনি এই সংসার বন্ধন হইতে মুক্ত হন ।কৃষ্ণভক্তের নিন্দা করা—জগতে ত্রিতাপ ভোগ করার যোগ্যতা অর্জন করা মাত্র ।বৈষ্ণবনিন্দা-রহিত হইলেই জীব মুক্তি লাভ করে ।মায়াবাদী, কর্মী এবং অন্যাভিলাষী—এই তিন শ্রেণীর প্রাপঞ্চিক বিচারপরায়ণ ব্যক্তি—বৈষ্ণব-নিন্দাকারী ।তাহাদের মুখে কৃষ্ণনাম কীর্তন সম্ভবপর নহে।