সেই নবদ্বীপ হেন প্রকাশ হইল।
যত ভট্টাচার্য,—একজনে না জানিল ॥
বহু শিষ্য, বহু বৈষ্ণব-সন্মিলনী করিয়া প্রতিষ্ঠা লাভ করিলে বা বহু মন্দির প্রভৃতি জনহিতকর প্রতিষ্ঠানে প্রতিষ্ঠা পাইলেও শ্রীচৈতন্যদেবের অনুগ্রহ পাওয়া যায় না। কেবলমাত্র অপকট প্রেমভক্তির দ্বারাই শ্রীচৈতন্যদেব বাধ্য হন---এই কথা চতুর্বেদ গান করেন।‘মন্যে ধনাভিজনরূপতপঃশ্রুতৌজস্তেজপ্রভাব-বলপৌরুষবুদ্ধিযোগাঃ । নারাধনায় হি ভবন্তি পরস্য পুংসো ভক্ত্যা তুতোষ ভগবান্ গজযুথপায়॥’’ (—ভাঃ ৭/৯/৯)॥ “ব্যাধস্যাচরণং ধ্রুবস্য চ বয়ো বিদ্যা গজেন্দ্রস্য কা কুব্জায়াঃ কিমু নাম রূপমধিকং কিন্তৎ সুদান্ম্নো ধনম্। বংশঃ কো বিদুরস্য যাদবপতেরুগ্রস্য কিং পৌরুষং ভক্ত্যা তুষ্যতি কেবলং ন চ গুণৈর্ভক্তিপ্রিয়ো মাধবঃ ॥’’ ( —চৈতন্যমঙ্গল)।