কান্দয়ে মুকুন্দ হই’ অঝোর নয়নে।
মুকুন্দের দুঃখে কান্দে ভাগবতগণে ॥
মুকুন্দ মহাপ্রবুর বাক্য শ্রবণ করিয়া বুঝিতে পারিলেন যে, প্রভু তাহার প্রতি বিশেষ অসন্তুষ্ট হইয়াছেন এবং তাহাকে দর্শন দিবেন না। তজ্জন্য শ্রীবাসকে সম্বধন করিয়া মুকুন্দ বলিলেন,—“আমি কতদিন পরে মহাপ্রভুর সম্মুখে যাইবার অধিকার পাইব?'—এইরূপ বলিতে বলিতে মুকুন্দ দুঃখভরে প্রচুর ক্রন্দন করিতে লাগিলেন।