শ্রীকৃষ্ণচরণ-সেবন-মাহাত্ম্য—
যাঁহার চরণে দূর্বা-জল দিলে মাত্র।
কভু নহে যমের সে অধিকার-পাত্র ॥
(ভাঃ ৬/১/১৯ শ্লোকে পরীক্ষিতের প্রতি শ্ৰীশুকোক্তি—)
“সকৃন্মনঃ কৃষ্ণপদারবিন্দয়োর্নিবেশিতং তদ্গুণারাগি যৈরিহ।
ন তে যমং পাশভৃতশ্চ তদ্ভটান্ স্বপ্নেঽপি পশ্যন্তি হি চীৰ্ণনিষ্কৃতাঃ॥”
অর্থাৎ ‘যে-সকল ব্যক্তি কৃষ্ণপাদপদ্মে তদ্-গুণানুরক্ত চিত্ত একবারমাত্র নিবেশ করেন, তাঁহাদের তৎক্ষণাৎ পূর্বপাপরাশির প্রায়শ্চিত্ত কৃত হওয়ায়, যম ও পাশধারী যমদূতগণ স্বপ্নেও তাঁহাদের দৃষ্টিগোচর হয় না।
(নৃসিংহপুরাণে—)
“অহমমরগণাৰ্চিতেন ধাত্রা যম ইতি লোকহিতাহিতে নিযুক্তঃ।
হরিগুরুবিমুখান্ প্রশাস্মি মর্ত্যান্ হরিচরণপ্রণতান্ নমস্করোমি॥”
(স্কন্দপুরাণে—)
“ন ব্রহ্মা ন শিবাগ্নীন্দ্রা নাহং নান্যে দিবৌকসঃ।
শাক্তাস্তু নিগ্রহং কর্তুং বৈষ্ণবানাং মহাত্মনাম্।