শাস্ত্র-প্রমাণ—
তথা হি জৈমিনিভারতে আশ্বমেধিকে পর্বণি—
‘যস্মিন্ শাস্ত্রে পুরাণে বা হরিভক্তিৰ্ন দৃশ্যতে
শ্রোতব্যং নৈব তৎশাস্ত্রং যদি ব্রহ্মা স্বয়ং বদেৎ॥’
অনুবাদ: যে শাস্ত্রে বা পুরাণে একমাত্র শ্রীহরিভক্তিই মুখ্যতাৎপৰ্যরূপে দৃষ্ট হয় না, সাক্ষাৎ চতুর্মুখও যদি সেই শাস্ত্র বর্ণন করিয়া শুনাইতে আসেন, তাহা হইলেও কখনই কোনপ্রকারেই তাহা কাহারও শ্রবণ করা উচিত নহে।