যে মুখে করিলা তুমি বৈষ্ণব-নিন্দন।
সেই মুখে কর’ তুমি বৈষ্ণববন্দন।
অপরাধী ব্যক্তি যে মুখে বৈষ্ণব-নিন্দা করে, সেই মুখে অনুতপ্ত হইয়া নিজাপরাধ স্বীকারপূর্বক বৈষ্ণব-বন্দনা করিলে তবে তাহার মঙ্গললাভ ঘটে। যেরূপ বিষভক্ষণ করিলে বিষের ক্রিয়ায় শরীর জর জর হয়, আবার বিষনাশক অমৃত পান করিলে ঐ বিষ নষ্ট হইয়া শরীর পুনরায় সবল হয়, তদ্রপ। বৈষ্ণবনিন্দা পুনরায় না করিলে কোটি প্রায়শ্চিত্তেও বৈষ্ণবনিন্দা-জনিত যে পাপ দূর হয় না, সেই পাপ বৈষ্ণবের স্তুতির দ্বারাই দূরীভূত হয়।