তা’র জন্ম-কর্ম-বিদ্যাব্রহ্মণ্য-আচার।
সব মিথ্যা, সেই পাপী শোচ্য সবাকার।
যে ব্যক্তি গৌরসুন্দরকে “সর্বশক্তিমান্ ভগবান” বলিয়া না জানে, সে পাপিষ্ঠ এবং মায়া তাহাকে অষ্টপাশে বদ্ধ করিয়া গৌরসুন্দরের ভগবত্তা জানিতে দেয় না। মহাপ্রভুকে ভগবান্ বলিয়া না জানিলে ব্রাহ্মণের জন্ম, কর্ম, বিদ্যা ও আচার সমস্তই ব্যর্থ হইয়া পড়ে এবং তাহার শোচ্য, মিথ্যাচারী ও পাপিষ্ঠ সংজ্ঞা হয়।