বাহ্য প্রকাশিয়া প্রভু নিজ কুতূহলে।
বলিলেন,—“আমি চলিলাঙ নীলাচলে।
বক্রেশ্বরের চারি ক্রোশ ব্যবধান থাকিতে মহাপ্রভু তাঁহার বক্রেশ্বর যাইবার চিত্তবৃত্তি পরিবর্তন করিয়া শ্রীনীলাচলপতির নিকট যাইবার অভিপ্রায় করিলেন। তজ্জন্য কাটোয়া হইতে পশ্চিমদিকে যাইবার পরিবর্তে পূর্বমুখ হইয়া চলিতে লাগিলেন।