সর্ববৈষ্ণবের প্রভু-সংহতি ভোজন।
ইহা যে শুনয়ে তাঁ’রে মিলে প্রেমধন।
অনেক অর্বাচীন মনে করেন যে, নগরভ্রমণাদি, শোভা-যাত্রা-মুখে হরিসংকীর্তনে ঐশ্বর্যের প্রকাশ পায়। শ্রীগৌরসুন্দর উহাদের বিবর্তের অপনোদন-কল্পে ঐশ্বর্যাবেশে সঙ্কীর্তন করিলেন এবং সকল বৈষ্ণবের সহিত একত্র বসিয়া পংক্তি-ভোজন-লীলা প্রদর্শন করিলেন।
ইতি ‘গৌড়ীয়-ভাষ্যে’ প্রথম অধ্যায় সমাপ্ত।