(৩৬) শেষ ১৮ বৎসর প্রভুর নীলাচল-লীলা—
শেষখণ্ডে, গৌরচন্দ্র মহা-মহেশ্বর।
নীলাচলে বাস অষ্টাদশ সম্বৎসর ॥
মহা-মহেশ্বর—বশ্যগণের সেব্যবস্তুই ঈশ্বর; ঈশ্বরগণের মধ্যে আবার বৃহদ্বস্তুই মহেশ্বর। তাদৃশ মহেশ্বরগণের মধ্যে আবার সর্বপ্রধান বস্তুই মহা-মহেশ্বর, তাঁহা হইতেই যাবতীয় ঈশ্বর-তত্ত্ব ও মহেশ্বর-তত্ত্ব উদ্ভূত হয়, অর্থাৎ স্বয়ংরূপ পরমেশ্বর বা সর্বেশ্বরেশ্বর পরতত্ত্ব (শ্রীগৌর-কৃষ্ণ)।